শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পূর্বাচল ৩০০ ফিট সড়কে উল্টোপথে আসা প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত বোরহানউদ্দিন শাহবাজপুর প্রেসক্লাবের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত সভাপতি মনির।। সাধারণ সম্পাদক আঃ মালেক বালিয়াডাঙ্গীতে উপজেলা প্রশাসন কতৃক মেধা যাচাই পুরস্কার বিতরণ সউফো শীতের পিঠা রেসিপি কনটেস্ট ২০২৫ (সিজন -১) অনলাইন রেসিপি প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হলেন যাঁরা। রূপগঞ্জে গলায় ফাঁস নিয়ে যুবকের আত্মহত্যা রূপগঞ্জে স্বতঃস্ফূর্তভাবে মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদযাপন অবশেষে প্রার্থীতা ফিরে পেলেন ওয়াদুদ মাতুব্বর। ৭১’ এর বিজয় তাহিরপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের পাঠাগার ঘরে রাজনৈতিক সাইনবোর্ড। মধ্য পালশা একতা যুব সংঘ ক্লাবের উদ্যোগে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনেধানের শীষের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সর্বস্তরের জনসাধারনকে সংগ্রামী সালাম, আদাব ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

আমীর হোসেন স্টাফ রিপোর্টার / ৫১ বার দেখা হয়েছে
আপডেট : সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার
সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ^ম্ভরপুর) আসনের সর্বস্তরের সম্মানিত ভাই ও বোনেরা, আপনাদেরকে আমার সশ্রদ্ধ সালাম ও আদাব জানাচ্ছি। আমি আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে চাই। তাই আমি আপনাদের এক স্বজন,সন্তান,ভাই ও বন্ধু হিসেবে আপনাদের নিকট আমার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং আগামীতে এই আসনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আমার পরিচিতি সম্পর্কে সর্ব প্রথমে আপনাদের কাছে উল্লেখ করতে চাই, আমি হোসেন পাঠান (বাচ্চু) সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গড়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা। আমার পিতা মরহুম (সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন) আব্দুল ওয়াদুদ পাঠান ও পরবর্তীতে চাকরি শেষে আমার পিতা মানুষের কল্যাণের স্পৃহায় অনুপ্রাণিত হয়ে সক্রিয় রাজনীতিতে ভূমিকা রেখে ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন তৎকালীন সময়ে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও মানুষের কল্যাণের লক্ষ্যে একাধারে তিনবার লক্ষণশ্রী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ডিস্ট্রিক্ট কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হয়ে অত্যন্দত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করে গেছেন। আমার মাতা মরহুমা লিলি বেগম চৌধুরী সুনামগঞ্জ মহিলা সমিতির সভাপতি ছিলেন। এছাড়াও তখনকার রাজনৈতিক শূন্যতায় ১৯৭৮ সালের শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তিনি দেশে বহু দলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জনমত গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে গেছেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল গঠনে তৎকালীন সময়ে বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে তিনি ব্যাপক ভূমিকা পালন করেন। আমার চাচা মরহুম অধ্যক্ষ ডা. আব্দুর রাকিব ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ থাকাকালীন এলাকার মানুষের সু- চিকিৎসার দায়িত্ব পালনে যথেষ্ঠ সহযোগিতা প্রদান করে পরিচিত জনদের নিকট আজও স্বরণীয় হয়ে আছেন! আমার বাল্যজীবন ও শিক্ষা জীবন সুনামগঞ্জে সমাপ্ত করে ঢাকার নটরডেম কলেজে পড়াশোনা শেষে যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার জন্য সেখানে অধ্যয়ন শেষে প্রবাসে কর্মজীবন শুরু করার পাশাপাশি বিএনপির নিউজার্সি ষ্টেট (নর্থ) ইউএসএ (য়ুক্তরাষ্ট্র)”র সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছি। আমার ছোট ভাই ফরিদ পাঠান শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করে আমেরিকার সেনাবাহিনীতে ইঞ্জিনিয়ার পদে যোগদান করে যথেষ্ট সুখ্যাতি অর্জন করেন।

উল্লেখ্য, দেশে থাকাকালীন সময়ে আমার পিতার সংস্পর্শে থাকার সুবাদে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া দল বিএনপি রাজনীতির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ি। পরবতীতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে আমেরিকা যাওয়ার আগে সিলেটে ও ঢাকায় ছাত্রদলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে যাই। আমেরিকা এসে ও বিএনপির আদর্শিকতার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে, পরবর্তীতে আর রাজনীতির নেশা থেকে আজ অবধি মুক্ত হতে পারেনি। বিগত এরশাদ বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনে আমেরিকাতে জনমত সংগঠিত করার জন্য বিভিন্ন সময়ে কর্মসূচি পালন করেছি। তাছাড়া ১/১১ মঈন ফখরের বিরুদ্ধে তৎকালীন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অধীনে সরকারের নিকট থেকে ক্ষমতা হাইজ্যাক করে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয়া, এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের বিরুদ্ধে নির্যাতনের প্রতিবাদে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছি। এছাড়াও স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ জালিম ও স্বৈরাচারী আওয়ামী ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে বহির্বিশ্বে সরকারের খুন, গুম ও আয়নাঘরের নির্মম নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী জালিম সরকারের রুদ্ররোষের শিকারে পড়ে বহু প্রতিকূল সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। আমি আমেরিকাতে জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতি বিকশিত করার লক্ষ্যে লন্ডনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সাথে দেখা করে দেশের রাজনীতি এবং আমাদের সুনামগঞ্জের বিভিন্ন সমস্যা বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করেছি। এছাড়াও প্রবাসী বাঙালিদের কল্যাণে বৃহত্তর সুনামগঞ্জবাসীর সহযোগিতায় সুনামগঞ্জ জনকল্যাণ সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়ে সকলের মতামতের সাথে সম্পৃক্ত থেকে কাজ করে যাচ্ছি।

আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমি হঠাৎ কেন নির্বাচনের প্রার্থী হলাম। আপনারা নিশ্চয়ই অবগত বিগত দুই দশক যাবৎ দেশে বিগত স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার মানুষের ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সহ অনেক মৌলিক অধিকার ছিনিয়ে নিয়ে ছিল, দলীয়করণ, আত্মীয়করণ, বংশীয়করণের মাধ্যমে মেধা এবং যোগ্যতাকে পদদলিত করে তাদের দলীয় ও অযোগ্য ব্যক্তিদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দিয়ে, মেধাবী ও যোগ্য মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়ে ছিল। অনুরূপভাবে দলীয়করণের কারণে আজ আমাদের এলাকার অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রী নিজেদের যোগ্যতা থাকা সত্বে সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছে। পড়াশোনা শেষ করে আজ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না থাকায় দারিদ্র্যের অভিশাপে শিক্ষিত যুবক যুবতীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। পূর্ন জেলার মর্যাদায় স্বীকৃতি পেয়ে ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আজ আমরা যথেষ্ট পিছিয়ে পড়েছি। শহরের রাস্তাঘাটের করুণ অবস্থা, খাবার পানি সংকট, কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকা, দরিদ্র মানুষের শিক্ষার ক্ষেত্রে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে স্থায়ী সমাধান না করে, প্রতি বছর হরিলুটের কান্ড সুনামগঞ্জের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করে আমি সুনামগঞ্জের নাগরিক হিসেবে গর্ববোধ করছি! সর্বোপরি সুদুর প্রবাসে থাকলে ও সুনামগঞ্জের মাটি ও মানুষের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক। জীবনের স্মৃতি বিজড়িত সুনামগঞ্জের মাটি আমার খ্যাতি, প্রতিটি মানুষ আমার স্বজন, প্রতিটি ঘর আমার ঘর। তাই আমার এই পরিণত বয়সে অনেক শ্রদ্ধার মুরব্বীদের অনেকেই আজ জীবিত নেই! কিন্তু তাদের চেষ্টায় আমাদের এল আমেরিকাতে জনমত সংগঠিত করার জন্য বিভিন্ন সময়ে কর্মসূচি পালন করেছি। তাছাড়া ১/১১ মঈন ফখরের বিরুদ্ধে তৎকালীন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অধীনে সরকারের নিকট থেকে ক্ষমতা হাইজ্যাক করে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয়া, এবং দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পরিবারের বিরুদ্ধে নির্যাতনের প্রতিবাদে বিভিন্ন আন্দোলন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছি। এছাড়াও স্মরণকালের শ্রেষ্ঠ জালিম ও স্বৈরাচারী আওয়ামী ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকারের অপশাসনের বিরুদ্ধে বহির্বিশ্বে সরকারের খুন, গুম ও আয়নাঘরের নির্মম নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী জালিম সরকারের রুদ্ররোষের শিকারে পড়ে বহু প্রতিকূল সমস্যার মুখোমুখি হয়েছি। আমি আমেরিকাতে জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতি বিকশিত করার লক্ষ্যে লন্ডনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সাথে দেখা করে দেশের রাজনীতি এবং আমাদের সুনামগঞ্জের বিভিন্ন সমস্যা বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করেছি। এছাড়াও প্রবাসী বাঙালিদের কল্যাণে বৃহত্তর সুনামগঞ্জবাসীর সহযোগিতায় সুনামগঞ্জ জনকল্যাণ সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়ে সকলের মতামতের সাথে সম্পৃক্ত থেকে কাজ করে যাচ্ছি।

আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, আমি হঠাৎ কেন নির্বাচনের প্রার্থী হলাম। আপনারা নিশ্চয়ই অবগত বিগত দুই দশক যাবৎ দেশে বিগত স্বৈরাচারী হাসিনা সরকার মানুষের ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সহ অনেক মৌলিক অধিকার ছিনিয়ে নিয়ে ছিল, দলীয়করণ, আত্মীয়করণ, বংশীয়করণের মাধ্যমে মেধা এবং যোগ্যতাকে পদদলিত করে তাদের দলীয় ও অযোগ্য ব্যক্তিদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দিয়ে, মেধাবী ও যোগ্য মানুষের অধিকার কেড়ে নিয়ে ছিল। অনুরূপভাবে দলীয়করণের কারণে আজ আমাদের এলাকার অনেক মেধাবী ছাত্র ছাত্রী নিজেদের যোগ্যতা থাকা সত্বে সরকারি চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছে। পড়াশোনা শেষ করে আজ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না থাকায় দারিদ্র্যের অভিশাপে শিক্ষিত যুবক যুবতীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। পূর্ন জেলার মর্যাদায় স্বীকৃতি পেয়ে ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আজ আমরা যথেষ্ট পিছিয়ে পড়েছি। শহরের রাস্তাঘাটের করুণ অবস্থা, খাবার পানি সংকট, কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকা, দরিদ্র মানুষের শিক্ষার ক্ষেত্রে নানাবিধ প্রতিবন্ধকতা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে স্থায়ী সমাধান না করে, প্রতি বছর হরিলুটের কান্ড সুনামগঞ্জের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করে আমি সুনামগঞ্জের নাগরিক হিসেবে গর্ববোধ করছি! সর্বোপরি সুদুর প্রবাসে থাকলে ও সুনামগঞ্জের মাটি ও মানুষের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক। জীবনের স্মৃতি বিজড়িত সুনামগঞ্জের মাটি আমার খ্যাতি, প্রতিটি মানুষ আমার স্বজন, প্রতিটি ঘর আমার ঘর। তাই আমার এই পরিণত বয়সে অনেক শ্রদ্ধার মুরব্বীদের অনেকেই আজ জীবিত নেই! কিন্তু তাদের চেষ্টায় আমাদের এলাকা এখন জেলায় উন্নীত হয়েছে।সেই জন্য আমরা আমাদের প্রয়াত মুরুব্বিদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আল্লাহতালার দরবারে প্রার্থনা করছি, মহান আল্লাহ পাক যেন, তাদেরকে জান্নাতের মেহমান হিসেবে কবুল করে নেন।

আমার বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে, আমার মনে বদ্ধমূল আস্থা জন্মেছে, দলের নেতৃবৃন্দের সাথে, পরিচয়, সম্পর্ক ও আন্তরিকতার সুবাদে আপনারা যদি আমাকে সমর্থন করে আমার পক্ষে আপনাদের মতামত ব্যক্ত করেন, তবে আমি আমার এলাকার মানুষের কল্যাণে কাজ করতে সক্ষম হবো! পরিশেষে আপনাদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করে, আপনাদের সদয় সহানুভূতি কামনা করছি।
২৭.১০.২০২৫


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর